রাষ্ট্রের সব নাগরিক সুনাগরিক নয়। আমাদের মধ্যে যে বুদ্ধিমান, যে সকল সমস্যা অতি সহজে সমাধান করে, যার বিবেক আছে সে ন্যায়-অন্যায়, সৎ-অসৎ বুঝতে পারে এবং অসৎ কাজ থেকে বিরত থাকে, আর যে আত্মসংযমী সে বৃহত্তর স্বার্থে নিজের ক্ষুদ্র স্বার্থ ত্যাগ করতে পারে। এসব গুণসম্পন্ন নাগরিকদের বলা হয় সুনাগরিক।
উপরের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায়, সুনাগরিকের প্রধানত তিনটি গুণ রয়েছে। যথা- ১) বুদ্ধি, ২) বিবেক ও ৩) আত্মসংযম।
Tags :
- নাগরিক ও সুনাগরিকের মধ্যে পার্থক্য
- সুনাগরিকতার শিক্ষা লাভ করা কেন আবশ্যক
- নাগরিকের প্রধান কর্তব্য কি
- অনুমোদন সূত্রে নাগরিকতা কাকে বলে
- রাষ্ট্রের প্রতি নাগরিকের দায়িত্ব ও কর্তব্য
- সুনাগরিকের দায়িত্ব ও কর্তব্য
- সুশাসন প্রতিষ্ঠায় নাগরিকের দায়িত্ব ও কর্তব্য
- নাগরিকতা বলতে কি বুঝায়
- সুনাগরিকের প্রধান অন্তরায় কোনটি
- সুনাগরিক ইংরেজি
- সুনাগরিকের ১০টি বৈশিষ্ট্য
- সুনাগরিক অনুচ্ছেদ
- সুনাগরিকের সংজ্ঞা
- নাগরিকের জাতীয় দায়িত্ব কি?
- আত্মসংযম কি আলোচনা করো?
- অধিকার ভোগ করলে কি পালন করতে হয়?
- বুদ্ধিমান নাগরিক শ্রেষ্ঠ সম্পদ বলা হয় কেন?
- সুনাগরিকের জাগ্রত শক্তি হিসেবে কোনটি যথার্থ?
- সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র কোনটি?