নিউক্লিওটাইড কাকে বলে? নিউক্লিওটাইডের কাজ কি?

এক অণু পেন্টোজ সুগার, এক অণু নাইট্রোজেনঘটিত ক্ষারক ও এক অণু ফসফেট যুক্ত হয়ে গঠিত যৌগকে নিউক্লিওটাইড (Nucleotide) বলে। নিউক্লিক এসিডের গাঠনিক একক হচ্ছে নিউক্লিওটাইড। খাদ্যের মাধ্যমে নিউক্লিওটাইড পাওয়া যায় এবং সাধারণ পুষ্টি উপাদান থেকে যকৃতে নিউক্লিওটাইড সংশ্লেষিত হয়।   নিউক্লিওটাইডের কাজ (Functions of Nucleotide) নিউক্লিওটাইডের কাজ নিচে দেয়া হলো– নিউক্লিওটাইড নিউক্লিক এসিডের মনোমার হিসেবে … Read more

সবুজ সার কাকে বলে? সবুজ সারের উপকারিতা

জমিতে যেকোনো সবুজ উদ্ভিদ জন্মিয়ে কচি অবস্থায় জমি চাষ করে মাটির নিচে ফেলে পচিয়ে যে সার প্রস্তুত করা হয় তাকে সবুজ সার বলে। সবুজ সার এক ধরনের জৈব সার। ধইঞ্চা, গোমটর, বরবটি, শণ, কলাই এসব ফসল দ্বারা সবুজ সার তৈরি করা যায়। সবুজ সার যেখানে তৈরি করা হয় সেখানে ব্যবহৃত হয়। সবুজ সার মাটির জৈব পদার্থ বৃদ্ধি … Read more

লসিকা কি? লসিকার কাজ কি?

লসিকা (Lymph) হচ্ছে দেহের টিস্যু রস। দেহের সমস্ত টিস্যু রক্তপূর্ণ কৈশিকজালিকায় বেষ্টিত থাকে। রক্তের কিছু উপাদান কৈশিকজালিকার প্রাচীর ভেদ করে কোষের চারপাশে অবস্থান করে। এ উপাদানগুলোকে একসাথে লসিকা বলে। এ টিস্যুরসে লোহিত কণিকা, অণুচক্রিকা এবং রক্তে প্রাপ্ত অধিকাংশ প্রোটিন অনুপস্থিত। লসিকাকে দুটি অংশে ভাগ করা যায়, যেমন কোষ উপাদান ও কোষবিহীন উপাদান। লসিকার কোষ উপাদান … Read more

গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক কাকে বলে?

গলনাঙ্কঃ যে নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় কোনো কঠিন পদার্থ গলে তরলে পরিণত হতে শুরু করে সেই নির্দিষ্ট তাপমাত্রাকে ঐই কঠিন পদার্থের গলনাঙ্ক বলে। অর্থাৎ যে তাপমাত্রায় কোনো বস্তুর অণুসমূহের আন্তঃআণবিক বল ও অণুসমূহের গতিশক্তি সমান হয় বা বস্তুটি তরলে পরিণত হয় তাকে ঐ বস্তুর গলনাঙ্ক বলে। যেমন : 0°C তাপমাত্রায় বরফ গলে পানিতে পরিণত হয়। সুতরাং বরফের … Read more

শিলামন্ডল কাকে বলে? শিলামন্ডল ও নমনীয় মন্ডললের পার্থক্য কি?

শিলা দ্বারা গঠিত পৃথিবীর বহিরাবরণকে শিলামন্ডল (Lithosphere) বলে। এটি ভূ-পৃষ্ঠ হতে ৩০ কি.মি. পর্যন্ত বিস্তৃত।   শিলামন্ডল ও নমনীয় মন্ডললের পার্থক্য কি? শিলামণ্ডল ও নমনীয়মণ্ডলের পার্থক্য হলোঃ শিলামণ্ডল ১) ভূত্বক ও গুরুমণ্ডলের উর্ধ্বাংশে এ স্তর অবস্থিত। ২) এ স্তরের পুরুত্ব ১০০ কিলোমিটার। ৩) শিলামণ্ডল কঠিন ও ভঙ্গুর। ৪) কঠিন শিলামণ্ডল নমনীয়মণ্ডলের উপর ধীরে ধীরে চলতে … Read more

সমযোজী যৌগ কাকে বলে? সমযোজী যৌগের বৈশিষ্ট্য কি কি?

সমযোজী যৌগ কাকে বলে? (What is called Covalent compounds?) দুটি পরমাণুর মধ্যে এক বা একাধিক ইলেকট্রন জোড় (প্রতিটি পরমাণু থেকে আগত সম সংখ্যক ইলেকট্রন দিয়ে গঠিত) সমভাবে ব্যবহারের মাধ্যমে যে রাসায়নিক বন্ধন গঠিত হয়, তাকে সমযোজী বন্ধন বা যৌগ বলে। সমযোজী বন্ধন তৈরিতে দুইটি পরমাণু পরস্পরের ইলেকট্রন শেয়ার করে।   সমযোজী যৌগের বৈশিষ্ট্য (Characteristics of covalent compound) সমযোজী … Read more

ভ্যানডার ওয়ালস বল কাকে বলে? ভ্যানডার ওয়ালস বলের বৈশিষ্ট্য কি কি?

ভ্যানডার ওয়ালস বল কাকে বলে? (What is called Van der Waals force?) অপোলার সমযোজী যৌগসমূহের একটি অণু কর্তৃক অন্যান্য অণু যে দুর্বল এবং ক্ষণস্থায়ী আকর্ষণ বল দ্বারা আকৃষ্ট হয় তাকে ভ্যানডার ওয়ালস বল বলে। প্রকৃতপক্ষে আন্তঃআণবিক আকর্ষণ বলসমূহই ভ্যানডার ওয়ালস বলের বিভিন্ন গঠন রূপ। অর্থাৎ সামগ্রিকভাবে আন্তঃআণবিক আকর্ষণ বলকেই ভ্যানডার ওয়ালস বল বলা হয়। ভ্যানডার ওয়ালস বল … Read more

ঢাল কাকে বলে?

কোনো সরলরেখা x অক্ষের ধনাত্মক দিকের সাথে যে কোণ উৎপন্ন করে তার ট্যানজেন্ট (tangent)-কে ঢাল বলে। ঢালকে m দ্বারা প্রকাশ করা হয়। অতএব, x-অক্ষের ধনাত্মক দিকের সাথে উৎপন্ন কোণ θ ও ঢাল m এর সম্পর্ক হলো m = tanθ। x-অক্ষের ধনাত্মক দিকের সাথে উৎপন্ন কোণ সূক্ষ্মকোণ হলে ঢাল ধনাত্মক এবং স্থূলকোণ হলে ঢাল ঋণাত্মক।   … Read more

পরামিতিক সমীকরণ কাকে বলে?

কোনো সঞ্চারপথের ওপর অবস্থিত যে কোনো বিন্দুর স্থানাঙ্ক (x, y); এখানে দুইটি চলক x ও y বিদ্যমান। যদি বিন্দুটির স্থানাঙ্ককে কেবলমাত্র একটি চলকের মাধ্যমে প্রকাশ করা যায় তবে, ঐ চলকটিকে পরামিতি এবং ঐ স্থানাঙ্ককে পরামিতিক স্থানাঙ্ক বলা হয়। কোনো কার্তেসীয় আকারের সমীকরণ হতে দুইটি চলক x ও y কে কেবলমাত্র একটি পরামিতির মাধ্যমে প্রকাশ করলে … Read more

মৌলিক পদার্থ কাকে বলে? মৌলিক ও যৌগিক পদার্থের মধ্যে পার্থক্য কি?

যে সকল পদার্থকে রাসায়নিক পদ্ধতিতে বিশ্লেষণ করে দুই বা ততোধিক ভিন্ন ধর্মবিশিষ্ট পদার্থে পরিণত করা যায় না, তাদেরকে মৌল বা মৌলিক পদার্থ বলে। যেমন– হাইড্রোজেন (H), অক্সিজেন (O), কার্বন (C), আয়রণ (Fe), কপার(Cu) ইত্যাদি। এ পর্যন্ত 109টি মৌলিক পদার্থের সন্ধান পাওয়া গেছে।   মৌলিক পদার্থকে কয়ভাগে ভাগ করা হয়? মৌলিক পদার্থগুলোকে ভৌত ও রাসায়নিক ধর্মের … Read more