মৌলিক স্বরধ্বনি ও যৌগিক স্বরধ্বনি কাকে বলে?

মৌলিক স্বরধ্বনি কাকে বলে? মৌলিক স্বরধ্বনি কয়টি ও কি কি?   বাংলা ভাষায় অ, আ, ই, উ, এ, অ্যা, এবং ও এই সাতটি স্বরধ্বনিকে বিশ্লেষণ করে আর ধ্বনি পাওয়া সম্ভব নয় বলে এগুলো মৌলিক স্বরধ্বনি।   যে স্বরধ্বনি বিশ্লেষিত হয় না তাকে মৌলিক স্বরধ্বনি বলে।       যৌগিক স্বরধ্বনি কাকে বলে? যৌগিক স্বরধ্বনি কয়টি … Read more

প্রতিবেদন কি? প্রতিবেদনের শ্রেণিবিভাগ

প্রতিবেদন হচ্ছে বিশেষ ধরনের রচনা, যা কোনো ঘটনা বা কোনো কিছুর তদন্তের ভিত্তিতে রচিত হয়। ঘটনার ক্ষেত্রে ঘটনার তথ্যনির্ভর বিবরণই প্রতিবেদন। অনেক সময় কোনো কর্তৃপক্ষের নির্দেশে কোনো ব্যক্তি বা তদন্ত কমিশন কোনো সুনির্দিষ্ট ঘটনা বা বিষয়ে খুঁটিনাটি অনুসন্ধানের পর সুপারিশসহ যে বিবরণ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে পেশ করে, তাকেও প্রতিবেদন বলা হয়। তবে এ ধরনের প্রতিবেদনকে … Read more

স্বরধ্বনি কাকে বলে? স্বরধ্বনি কত প্রকার ও কি কি?

যেসব ধ্বনি উচ্চারণের সময় ফুসফুস-তাড়িত বাতাস বেরিয়ে যেতে মুখের কোথাও কোনো বাধা পায় না, তাদের স্বরধ্বনি বলে। যেমন : অ, আ, ই, ঈ ইত্যাদি।   ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় স্বরধ্বনিকে সংজ্ঞায়িত করেছেন এভাবে, ‘যে ধ্বনি অন্য ধ্বনির সাহায্য ব্যতিরেকে স্বয়ংসম্পূর্ণ ও পরিস্ফুটভাবে উচ্চারিত হয় এবং যাহাকে আশ্রয় করিয়া অন্য ধ্বনি প্রকাশিত হয়, তাহাকে স্বরধ্বনি (Vowel) বলে।’     … Read more

বিপরীতার্থক শব্দ কাকে বলে? বিপরীতার্থক শব্দের উদাহরণ

যখন কোনো শব্দ অন্য একটি শব্দের সম্পূর্ণ বিপরীত অর্থ প্রকাশ করে তাকে বিপরীতার্থক শব্দ বলে। যেমন– ‘আমদানি’ বললে যে অর্থ প্রকাশ করে, ‘রপ্তানি’ বললে তার বিপরীত অর্থ প্রকাশ করে। তাই আমদানি শব্দের বিপরীত শব্দ হলো রপ্তানি। বিপরীতার্থক শব্দ ব্যবহারের মাধ্যমে সম্পূর্ণ বিপরীতধর্মী মনোভাব প্রকাশ করা যায়। ভাষার সৌন্দর্য ও ভাব প্রকাশের বৈচিত্র্যের জন্য এ ধরনের শব্দের ব্যবহার হয়ে … Read more

সম্বন্ধ ও সম্বোধন পদ কাকে বলে? সম্বন্ধ পদ ও সম্বোধন পদ কারক নয় কেন?

সম্বন্ধ পদ কাকে বলে?   যে পদের ক্রিয়ার সাথে কোনো সম্বন্ধ থাকে না, কিন্তু বাক্যের অন্য কোনো পদের সাথে সম্বন্ধ থাকে, তাকে সম্বন্ধ পদ বলে। ‘র’, ‘এর’ বিভক্তি সম্বন্ধ পদের চিহ্ন। যেমন– রহিমের ভাই কাজ করে। [এখানে রহিমের সাথে ‘কাজ করে’ ক্রিয়া পদের কোনো সম্বন্ধ নেই কিন্তু রহিমের সাথে ‘ভাই’ পদের সম্বন্ধ আছে। তাই এই … Read more

অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় শব্দ কাকে বলে? অনুসর্গের বৈশিষ্ট্য, প্রয়োজনীয়তা

বাংলা ভাষায় যে সব অব্যয় বা অব্যয় জাতীয় শব্দ কখনো স্বাধীন পদরূপে, আবার কখনো শব্দ-বিভক্তিরূপে বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে, সেগুলোকে অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় শব্দ বলে। যেমন– হতে, থেকে, চেয়ে, দিয়ে ইত্যাদি।   অনুসর্গের বৈশিষ্ট্য অনুসর্গের বৈশিষ্ট্যসমূহ নিম্নরূপ: (১) অনুসর্গের নিজস্ব অর্থ আছে। এগুলো অব্যয় পদ। (২) অনুসর্গ শব্দের পরে বসে ঐ … Read more

সন্ধি কাকে বলে? সন্ধি কত প্রকার ও কি কি? সন্ধির প্রয়োজনীয়তা

‘সন্ধি’ শব্দের অর্থ ‘মিলন’। তবে এ মিলন হল বর্ণের একত্রীকরণ।   পাশাপাশি দুইটি ধ্বনি বা বর্ণের পরস্পর মিলনকে সন্ধি বলে। যেমনঃ বিদ্যা + আলয় = বিদ্যালয়, হিম + আলয় = হিমালয়, নর + অধম = নরাধম ইত্যাদি।   সন্ধি শব্দ সাধনের বা নতুন শব্দ গঠনের একটি পদ্ধতি। আসলে সন্ধি একটি উচ্চারণ প্রক্রিয়া।     সন্ধির … Read more

বাক্য কাকে বলে? বাক্যের অংশ কয়টি ও কী কী?

এক বা একাধিক বিভক্তিযুক্ত পদের দ্বারা যখন বক্তার মনোভাব সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ পায়, তখন তাকে বাক্য বলে। অথবা যে সুবিন্যস্ত পদসমষ্টি দ্বারা কোনো বিষয়ে বক্তার মনোভাব সম্পূর্ণরুপে প্রকাশিত হয়, তাকে বাক্য বলে।   বাক্যের অংশ কয়টি ও কী কী? একটি বাক্যের দুটি অংশ থাকে। যেমন– ক. উদ্দেশ্য খ. বিধেয় ক. উদ্দেশ্য : বাক্যে যার সম্পর্কে কিছু বলা … Read more

সুন্দরবন (Sundarban)

বাংলাদেশ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দেশ। এখানে আছে অনেক সুন্দর স্থান, যা পর্যটকদের আকর্ষণ করে। সুন্দরবন তেমনিই একটা স্থান। এটি বাংলাদেশের জাতীয় বন।   সুন্দরবনের অবস্থান বাংলাদেশের সাতক্ষীরা জেলার অধিকাংশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কিছু অংশজুড়ে এর বিস্তৃতি। এর দক্ষিণে রয়েছে বঙ্গোপসাগর।   সুন্দরবনের বৃক্ষ এ বনের প্রধান বৃক্ষ সুন্দরী। আর এ কারণে এই বনের নাম সুন্দরবন হয়েছে। … Read more

বন কি? বন কত প্রকার ও কি কি?

ল্যাটিন শব্দ Foris থেকে ইংরেজি Forest শব্দটি এসেছে, যার বাংলা প্রতিশব্দ হলো বন। এর অভিধানিক অর্থ হলো বাইরে। লোকালয়ের বাইরে মিশ্র গাছপালা দিয়ে আচ্ছাদিত বিস্তৃত এলাকাকে বন বলে। প্রকারভেদ : বন সাধারণত দুই প্রকার। সেগুলো হলো– ১. প্রাকৃতিক বন : যেমন – সুন্দরবন ২. কৃত্রিম বন : যেমন- উপকূলীয় এলাকার কেওড়াবন।   সুন্দরবন (Sundarban) সুন্দরবন হলো … Read more